মানব জীবনে খাদ্য স্বাস্থ্য চিকিৎসা সবই প্রয়োজন
পেজ সূচি পত্রঃ মানব জীবনে খাদ্য স্বাস্থ্য চিকিৎসা সবই প্রয়োজন
আমাদের পতিদিনের গ্রহণীয় খাদ্য
চিকিৎসা
মানব জীবনে খাদ্য স্বাস্থ্য চিকিৎসা সবই প্রয়োজন মানুষ যখন অসুস্থ হয়, তখন চিকিৎসাই তাকে সুস্থতার পথে ফেরায়।সময়মতো চিকিৎসা জীবন বাঁচাতে পারে,নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা রোগ প্রতিরোধে সহায়কএবংপ্রতিরোধমূলক টিকা বা চিকিৎসা ভবিষ্যতের ঝুঁকি কমায়।
স্বাস্থ্য
স্বাস্থ্য শুধু রোগমুক্ত থাকা নয়, বরং মানসিক, শারীরিক ও সামাজিকভাবে সুস্থ থাকা। নিয়মিত ব্যায়াম,ঠিক সময় ঘুম,মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ এগুলো স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করবে।
আরও পড়ুনঃ দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা
প্রোটিন জাতীয় খাদ্য কাকে বলে
প্রোটিন জাতীয় খাদ্য বলতে সেইসব খাবারকে বোঝায় যেগুলিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। প্রোটিন আমাদের শরীরের কোষ, মাংসপেশি, চুল, নখ, ত্বক গঠনে সাহায্য করে এবং হরমোন ও এনজাইম তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমাদের গ্রহণযোগ্য খাদ্য ছয় পকার প্রোটিন জাতীয় খাদ্য চর্বি জাতীয় খাদ্য শতকরা জাতীয় খাদ্য লবণ জাতীয় খাদ্য পানি জাতীয় খাদ্য ভিটামিন বা খাদ্য পাণ। শরীরের তাপ উপাদান খইপূরণ শরীরের উপাদান সমূহ নির্মাণ প্রোটিন জাতীয় খাদ্যে কাজ করে।
শতকরা জাতীয় খাদ্য
শতকরা জাতীয় খাদ্য বলতে এমন সব খাদ্য বোঝায় যেগুলোর পুষ্টি উপাদান বা উপকারিতা শতকরা হারে বিশ্লেষণ করা হয়। ভাত রুটি চিনি আলু আটা মিচ্ছের গুর খেজুর এর দ্বারা আমাদের শরীর উষ্ণতা কাজ করার শক্তি এবং মেদ গঠিত হয়। ভাতে ১২০ কিলোক্যালোরি,কার্বোহাইড্রেট ৭৮%,প্রোটিন ৭% ,ফ্যাট: ১% ,জলীয় অংশ: ১৪% ভাত বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য। এতে প্রধানত শক্তি (কার্বোহাইড্রেট) বেশি থাকে।
মসুর ডালঃসিদ্ধ করে খেতে হবে এতে আছে -১০০ গ্রাম ক্যালোরি ১১৬ কিলোক্যালোরি,প্রোটিন ২৫%,কার্বোহাইড্রেট ৬০%,ফ্যাট ১%,আঁশ ৮% ডাল প্রোটিনের উৎস বলে পরিচিত ।
তেল ১ চা চামচ = ৫ মিলি আছে ক্যালোরি ৪৫ কিলোক্যালোরি,ফ্যাট ১০০%,আর অন্যান্য (০)তেল শক্তি সরবরাহ করে, তবে মাত্রা অনুসারে গ্রহণ করা উচিত।
সবজি আছেঃপ্রাই ১০০ গ্রাম ক্যালোরি ২০-৩৫ কিলোক্যালোরি,কার্বোহাইড্রেট ৫-১০%,আঁশ ৫%,ভিটামিন ও খনিজ ১৫-৩০% পর্যন্ত সবজি রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং ভিটামিন/মিনারেল সরবরাহ করে।
দুধ ১০০ মিলি তরল ক্যালোরি ৬০-৭০ কিলোক্যালোরি,প্রোটিন ৪%,ফ্যাট ৩-৪%,কার্বোহাইড্রেট ৫%,ক্যালসিয়াম প্রায় ১২% (দৈনিক চাহিদার তুলনায়) দুধ শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
লবণ জাতীয় খাদ্য
লবণ হলো একটি প্রাকৃতিক খনিজ পদার্থ যার প্রধান উপাদান সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl)। এটি আমাদের শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান খাদ লবন লৌহ গঠিত লবণ এবং চুনগঠিত লবণ এর দ্বারা আমাদের রক্ত শুধিতো হয়ে থাকে । এবং বিশুদ্ধ পানি লবণ দেহের পক্ষে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সাধারণ লবণ ফলমূল শাকসবজি অন্যান্য ক্ষেত্রে এবং চুন পটাসটা ইত্যাদি লবণ জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করা দরকার।
কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য কি এবং উপকারিতা
কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য হলো সেইসব খাদ্য যেগুলোতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট (Carbohydrate) বা শর্করা থাকে। কার্বোহাইড্রেট হলো মানবদেহের প্রধান শক্তির উৎস। আমাদের দেহের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় শক্তির প্রায় ৫০-৬০% আসে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য থেকে। মানব জীবনে খাদ্য স্বাস্থ্য চিকিৎসা সবই প্রয়োজন। এই জাতীয় খাদ্য কার্বোহাইড্রেট ভেঙে গ্লুকোজে পরিণত হয়।যা আমাদের দেহের কোষে শক্তি সরবরাহ করে।
আরও পড়ুনঃ পেটের গ্যাসের সমস্যা সমাধানে ৬ টি ঘোরয়া উপাই
মস্তিষ্ক এবং পেশির কাজেও এটি জরুরি।দেহিকভেজ কর্মক্ষমতা এবং তাপ উপাদান ও চর্বি গঠন করবো হাইটে বা শতকরা জাতীয় খাদ্যে কাজ করে। আঁশযুক্ত কার্বোহাইড্রেট পেট ভরিয়ে রাখে, ফলে অতিরিক্ত খাওয়া কম হয়। এই অবস্থায় আলু ও মিষ্টি আলু,ডাল ও মটরশুটি কলা, আপেল, কমলা,গাজর, কুমড়ো,ছোলা ও শস্যজাতীয় খাবারে কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যাই ।
আশ জাতীয় খাদ্য
আশ হলো উদ্ভিদজাত খাবারের এমন একটি উপাদান যা হজম হয় না, তবে এটি হজমপ্রক্রিয়া সহজ করে এবং মলত্যাগ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এর অভাবে মল শক্ত হয়ে যায়, সহজে বের হয় না,অতিরিক্ত চাপের কারণে মলদ্বারে রক্তপাত হতে পারে,দীর্ঘ সময় মল জমে থাকলে টক্সিন কোলনে থেকে যায়, আশ রক্তে শর্করার শোষণ ধীরে করে, এটি না থাকলে শর্করার মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায়। এই অবস্থায় পালং শাক, লাউ শাক, পুঁইশাক,কলা, আপেল, নাশপাতি, পেঁপে,মসুর ডাল, মুগ ডাল,ছোলা ও বিভিন্ন শস্য এই সব খাবারে আশ পাওয়া যায়।
ফ্যাট জাতীয় খাদ্য
মানব জীবনে খাদ্য স্বাস্থ্য চিকিৎসা সবই প্রয়োজন।ফ্যাট (চর্বি) জাতীয় খাদ্যের অভাবে শরীরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কার্যকলাপে সমস্যা দেখা দিতে পারে।ত্বক শুষ্ক ও ফাটতে শুরু করে,চুলকানি বা একজিমার মতো সমস্যা হতে পারে,মানসিক অস্থিরতা ও অবসাদ ঘটে,রক্ত পাতলা না হওয়া,রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা শরীরের তেজ ও উত্তাপ উৎপাদন এবং মেদ বা চর্বি তৈরি করে এই জাতীয় খাদ্যের কাজ করে থাকে। এই অবস্থায় মাছের তেল,বাদাম,অলিভ অয়েল,ডিমের কুসুম,নারকেল তেল এই সব খাবারর ফ্যাট পাওয়া যায়।
আরও পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা
ভিটামিন বা খাদ্য প্রাণ এগুলো শাকসবজি ফর্মুলা পাওয়া যায়। ভিটামিন কে ৭ ভাগে ভাগ করা যায়। ভিটামিন এ,বি,সি,ডি,ই,এইচ,কে ।
ভিটামিন কাকে বলে
ভিটামিন হলো এমন জৈব উপাদান যা খুব অল্প পরিমাণে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়, কিন্তু তা শরীর নিজে উৎপাদন করতে পারে না; তাই খাদ্য থেকেই তা সংগ্রহ করতে হয়।প্রতিটি ভিটামিন শরীরের নির্দিষ্ট কিছু কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। এ সমস্ত উপাদান ছাড়াও আরো একটি শুকনো উপাদান আছে যার হবে জীবনশক্তির দ্রুত কমে যায় এবংরোগ প্রতিশোধক ও প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। দেহ দুর্বল হয়ে পড়ে বিভিন্ন রোগে আক্রমণ হয় এই উপাদানের নাম ভিটামিন বা খাদ্য পাণ।
ভিটামিনের অভাবে শরীরে নানা ধরনের রোগ দেখা দিতে পারে, যাকে বলে অভাবজনিত রোগ (Deficiency diseases)।
ভিটামিন এ কিসে পাওয়া যাই খাওয়ার উপকারিতা
ভিটামিন এ (Vitamin A) হলো এক প্রকার চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন, যা মানবদেহের দৃষ্টিশক্তি, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, ত্বক ও কোষ বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই জাতীয় ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ।চুল কানের রোগ সর্দি ইনক্লুজ এ যা কাশি নিউমোনিয়া,মূত্র পাথরের প্রভৃতি রোগ হয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। এই অবস্থায় টমেটো, রঙ্গিন আলু, গাজর,মটরশুটি, বাঁধাকপি,পেঁপে, লাউ পাকা, আম, সবুজ ও হলুদ, রঙির শাকসবজি ও ফল দুধ,মাখন্ডি মাছের তেল, ডিম, মাখন,খাসির চর্বি প্রভুতি এই খাদ্যের ভিটামিন এ থাকে।
ভিটামিন বি কিসে পাওয়া যাই খাওয়ার উপকারিতা
ভিটামিন বি বলতে একাধিক ভিটামিনকে বোঝানো হয়, যেগুলোকে সম্মিলিতভাবে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স বলা হয়। এই জাতীয় ভিটামিন এর অভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য ও অখুধা বেরি বেরি মুখে জিভে ঘা স্তনে দুধের অভাব শিশুদের ওজন কমা,শৃণতা প্রভুতে রোগ। গমের ছাতু ছোলা ভুট্টা ডাল, বিভিন্ন সমস্যা সোয়াবিন চিনা বাদাম নারিকেল আল, সিম মাছের ডিম ডিমের কুসুম, কলা, আলু, পালং শাক,বাঁধাকপি পেস্ট টমেটো, শাকসবজি,দুধ গুড় মাংস ছানা প্রভৃতিতে কিছু পরিমাণ ভিটামিন বি পাওয়া যায়।
ভিটামিন সি কিসে পাওয়া যাই খাওয়ার উপকারিতা
ভিটামিন সি বলতে বোঝানো হয় এক ধরনের জলে দ্রবণীয় ভিটামিন, যার রাসায়নিক নাম অ্যাসকরবিক অ্যাসিড।এটি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান।এই জাতীয় ভিটামিন অভাবে কাভি রোগ হয়ে থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। দাঁতের ও অস্থির পোস্টিতে ব্যাঘাত ঘটে। শিশুদের ওজন কমে যায়। শ্রীনতা ও খিটখিটে প্রভৃতি উপসর্গ দেখা দেয়। এ অবস্থায় লেবু টমেটো তরমুজ আলা রস কলা আখ মুখ, ছোলা আপেল পেঁয়াজ পালন শাক বাঁধাকপি রঙের আলো, মটরসুটি দুধ দুই ঘোল প্রভুতিতে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
ভিটামিন ডি কিসে পাওয়া যাই খাওয়ার উপকারিতা
ভিটামিন ডি বলতে একটি চর্বি-দ্রবণীয় ভিটামিন বোঝায়, যা আমাদের শরীরের হাড়,দাঁতও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই জাতীয় খাদ্যে ভিটামিনের অভাবে শিশুদের শূন্যতা রিকেট,ও দাঁতে পোকা এবং বিভিন্ন রোগ হয়। খাদ্যে ক্যালসিয়াম ফসফরাস লবণ জাতীয় পদার্থ শোষণ ও সক্ষমতার জন্য ভিটামিন ডি প্রয়োজন। এবং সূর্য রোশনি শাক লিভার অয়েল মাছের ডিম, ডিমের কুসুম, দুধ, মাখন, বরে, আচার এসব ভিটামিন ডি এ পাওয়া যায়।
ভিটামিন ই কিসে পাওয়া যাই খাওয়ার উপকারিতা09
ভিটামিন ই হলো একটি চর্বিতে দ্রবণীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন, যা শরীরের কোষগুলোকে মুক্ত র্যাডিকেল এর ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। ভিটামিন ই-এর মূল কাজ-অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, কোষকে ক্ষয় থেকে রক্ষা করে। চর্ম ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।রক্তে জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে।চোখ ও ত্বকের সুস্থতায় সহায়তা করে।
আরও পড়ুনঃ গরমে ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য ৫টি ঘরোয়া উপায়
এই জাতীয় ভিটামিন অভাবে অনেক রোগ হয়। এ অবস্থায় বাদাম, সয়াবিন,বা মাছের তেল, নারকেল,কলা,দুধ,মাংস,ডি্খাসির তেল এসব ভিটামিন এ পাওয়া যায়।
ভিটামিন এইচ কিসে পাওয়া যাই খাওয়ার উপকারিতা
ভিটামিন এইচ হল বায়োটিন । এটি একটি জলীয় দ্রবণীয় ভিটামিন, যা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর অন্তর্ভুক্ত। এই জাতীয় ভিটামিন অভাবে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা বা রোগ দেখা দেয়। চুল পড়া,লালচে, স্ক্যালি র্যাশ,শুকনো ত্বক,নখ দুর্বল হওয়া বা ভেঙে যাওয়া হাত পায়ে অবশভাব বা ঝিনঝিনে ভাব এই অবস্থায় ডিমের কুসুম, বাদাম,আখরোট,সূর্যমুখী বীজ,মাছ,দুধ, কলা, মিষ্টি আলু শিমজাতীয় খাবার এসব খাবার গুলোতে ভিটামিন এইচ পাওয়া যায়।
ভিটামিন কে কিসে পাওয়া যাই খাওয়ার উপকারিতা
ভিটামিন কে হলো এক ধরনের চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন, যার মূল কাজ হলো রক্ত জমাট বাঁধাতে সহায়তা করা এবং হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখা। মানব জীবনে খাদ্য স্বাস্থ্য চিকিৎসা সবই প্রয়োজন।ভিটামিন কে (Vitamin K) রক্ত জমাট বাঁধার (blood clotting) জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ফ্যাট-দ্রবণীয় ভিটামিন।এর অভাবে শরীরের রক্ত জমাট বাঁধার ক্ষমতা ব্যাহত হয়, ফলে ছোট আঘাতেও অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে পারে।
এর অভাবে হাড় দুর্বল হয়ে যেতে পারে,প্রস্রাব বা পায়খানায় রক্ত,দাঁত মাজার সময় মাড়ি থেকে রক্ত পড়া,নাক থেকে ঘন ঘন রক্ত পড়া এই অবস্থায় পালং শাক, সরিষা শাক,ব্রকলি, বাঁধাকপি,ডিমের কুসুম, মাছের তেল,পাকা কলা, কাঁচা কলা,সবুজ চা, পেঁয়াজ পাতা এই সব খাবারে ভিটামিন কে পাওয়া যায়।
শেষ কথাঃ
মানব জীবনে খাদ্য স্বাস্থ্য চিকিৎসা সবই প্রয়োজন।ভিটামিন হচ্ছে আমাদের শরীরের সুস্থতার অদৃশ্য রক্ষাকবচ। প্রতিটি ভিটামিনের রয়েছে নিজস্ব ভূমিকা চোখ, ত্বক, হাড়, রক্ত, স্নায়ু, চুল, এমনকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্যও এগুলোর প্রয়োজন অপরিসীম।প্রাকৃতিক খাবার থেকে ভিটামিন গ্রহণই সবচেয়ে নিরাপদ ও কার্যকর উপায়।তাই প্রতিদিন সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খান, এবং ভিটামিন ঘাটতির ঝুঁকি থেকে নিজেকে ও পরিবারকে নিরাপদ রাখুন। এইসব ভিটামিনের অভাব আমাদের শরীরের ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে।
জ্যাম ফ্লোরা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url