দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা
দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা মানব দেহের বিভিন্ন উপকারের রসুন একান্ত প্রয়োজনীয়। রসুন আছে ভিটামিন
এ,বি,সি,ডি ক্যালসিয়াম ফসফরাস আয়রন আয়োডিন এবং উগ্রশক্তির জীবাণু নাশক ছয়টি
শক্তি। কয়েক বছর ধরে রসুনকে কেন্দ্র করে একটি আলোচনা চক্রের আয়োজন করা
হয়েছিল ক্যালিফোর্নিয়া শহরে।
এ আলোচনা চক্রে বিশ্বের রসুন বিশেষজ্ঞ বৈজ্ঞানিকরা উপস্থিত ছিলেন। এক এক দেশের
একটি বিশেষ রোগের উপর তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে। তাতে জানা যায়
ব্যবহারযোগ্য সব প্রকার ফোড়ার, বলতা এবং বিছার কামড়ে রসুন প্রয়োগে ভালো ফল,
কুষ্ঠবোধকায় হাতে পায়ে খিল ধরায়, ইনফ্লুয়েঞ্জায় সর্দি কাশি প্রবণতা,
হাঁপানিতে গলা বুক জ্বালায় অগ্নিমা মাত্র পিত্তথলির পাথরে হাই ব্লাড প্রেসার
এর অশ্ব রোগ দোষ, প্রকৃত দোষে ক্ষয় রোধ রোগে গলগন্ড রোগে কীর্তিমে হৃৎপিণ্ড
কাশিতে বমিতে ভালো ফল পাওয়া যায়।
পেজ সূচি পত্রঃ দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা
- দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা
- যৌন শক্তি রসুনের ব্যাবহর ও উপকারিতা
- ক্যান্সার প্রতিরোধে রসূনের উপকারিতা
- রক্তচাপ ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে রসুনের উপকারিতা
- মদ খাওয়ার জন্য পেটে ব্যথা হলে
- নগ্ন শিশুর জন্য রসুনের উপকারিতা
- পুরনো ঘা বা ক্ষতে রসুনের উকারিতা
- শুক্র তরল্যে হলে রসুনের উপকারিতা
- মাথা ধরার ক্ষেত্রে রসুনের উপকারিতা
- শেষ কথাঃ দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা
রসুন দুই প্রকার যথাঃ
(১) বহু কোষীর রসুন যার ইংরেজিতে নাম Allium Sativum linn.
(২) এক কোষীর রসুন ইংরেজিতে নাম Allium Ampeloprasum linn.এককোষী রসুনের উপকার বেশি।
রসুন খাবার নিয়মঃ
(১) ঘিয়ে বা তেলে ভেজে শাক কিংবা তরকারির সাথে খাওয়া যায়।
(২) ময়দার সাথে রসুন বেটে রুটি বা লুচি করে।
(৩) ছাতুর সঙ্গে রসুন বাটা খাওয়া যায়।
(৪) গরম দুধের সাথে রসুন বাটা খাওয়া যায়।
(৫) কাঁচা রসুন বা রসুন সিদ্ধ করে আহারের প্রথম গ্লাসের সাথে খাওয়া যা।
বিভিন্ন রোগের ওষুধের ব্যবহারঃ
বাতের বেদনায় রসুনের উপকারিতা
প্রতিদিন ১কোয়া রসুন গরম ভাতের সঙ্গে চিবিয়ে খেতে হবে। এছাড়াও ৫০ গ্রাম সরষের
তেলের সঙ্গে ১০ কোয়া রসুন ভেজে সেই তেল দিয়ে দুবার করে মালিশ করতে হবে
আক্রান্ত স্থানে।এবং অকাল বাধ্য রোগে প্রতিদিন তিনবার ফোন ভেজে বা বেটে তরকারির
সাথে বা ময়দার, সাথে খেতে হবে তাহলে অকাল বার্ধক্যরোগ দূর হবে।এবং পেটের
বায়ুতে এক কাপ ঠান্ডা পানিতে তিন থেকে চার ফোটা রসুনের রস মিশিয়ে প্রতিদিন
সকালে খেতে হবে।
👉আরো পরুনঃ সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা
যৌন শক্তি রসুনের ব্যাবহার ও উপকারিতা
যৌন শক্তি ধরে রাখতে প্রতিদিন 2 চামচ আমলকির রস এবং দুই কোয়া রসন বাটা
খেতে হবে অত্যন্ত দুই মাস। এবং শরীর ক্ষয় হলে এক কাপ দুধের সঙ্গে দুই কোয়া
রস সিদ্ধ করে সেই দুধ খেতে হবে
প্রতিদিন। এতে খয় বন্ধ হয়ে শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
ক্যান্সার প্রতিরোধে রসুনের উপকারিতা
দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা রসুনে থাকা অ্যালিসিন (Allicin), সালফারযুক্ত যৌগ, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান ক্যান্সার প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর, রসুন কুচি বা
থেঁতো করলে তৈরি হওয়া
অ্যালিসিন নামক শক্তিশালী যৌগ
ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে ধ্বংস করে বা ধীর করে দেয়। এটি শরীরের কোষগুলোকে
অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
রসুনে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের ফ্রি র্যাডিকেল অপসারণ করে, যা
ক্যান্সারের অন্যতম কারণ। এটি কোষের DNA ক্ষয় রোধ করে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।রসুন লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং দেহের টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।এই ডিটক্স প্রক্রিয়া শরীরকে ক্যান্সার-সৃষ্টিকারী উপাদান থেকে রক্ষা করে।
একটি শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে প্রাকৃতিকভাবে
লড়াই করতে সক্ষম।
রসুন নিয়মিত খেলে ইমিউন সিস্টেম আরও শক্তিশালী হয়।
পুরনো ঘা বা ক্ষতে রসুনের উপকারিতা
২ থেকে ৩ ফোটা রসুন বেটে ক্ষেত লাগাতে হবে পরপর কয়েকদিন। ঘরুমহিসের ঘা
এবং ঘা এর পোকায় - ৬থেকে ৭ কোয়া রসুন বেটে খতে লাগাতে হবে পর পর কয়েক সপ্তাহ।
রসুনের মধ্যে থাকা
অ্যালিসিন ক্ষতের জীবাণু ধ্বংস
করে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। রসুন ক্ষতস্থানে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি করে,
ফলে ক্ষত দ্রুত শুকায় এবং কোষ পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে। রসুনের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান ফোলা ও লালচে ভাব কমায়। পুরনো ঘা বা দগদগে ক্ষতে ছত্রাকের সংক্রমণ হলে রসুন তা রোধ করে।
পায়ের তলায় গুপে বা কড়াতে রসুনের উপকারিতা
দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা রসুনের দুটি কুয়া আধখানা করে কেটে করার উপর লাগে লিউকোপ্লাস্ট দিয়ে আটকে দিতে
হবে। এভাবে পর পর কয়েক দিন করলে কড়া সেরে জাবে। এবং পুনাতন জ্বর বাড়ছে
কমছে কিন্তু ছাড়ছে না এই অবস্থায় চার থেকে ৫ ফোটা রসুনের রস ঘিয়ের সঙ্গে
মিশিয়ে খেতে হবে রোজ একবার পরপর কয়েকদিন ।
মাথা ধরার ক্ষেত্রে রসুনের উপকারিতা
বাতাসের জন্য মাথা ধরলে ১থেকে ২ ফোটা রসুনের রস নসির মতো নাকে টানলে মাথা ধরা
সেরে যাবে।রসুন রক্তনালীকে সম্প্রসারিত করে রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখে, যা
টেনশন বা হাই ব্লাড প্রেশারের কারণে মাথা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। রসুনে
থাকা অ্যালিসিন প্রদাহ কমাতে
সাহায্য করে, ফলে সাইনাসজনিত মাথা ধরাও উপশম হয়।
মদ খাওয়ার জন্য পেটে ব্যথা হলে
মদ খাওয়ার জন্য পেট পেটে ব্যথা হলে এবং মদ খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে না পারলে
মদের সঙ্গে ২ কোয়া রসুন চিবিয়ে খেতে হবে তাহলে মদ খেলে আর পেটে আর ব্যথা হবে
না। এবং টি.বি প্রতিরোধে
প্রতিদিন ২ কোয়া করে রসুন বাটা গরম দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে টি.বি. হওয়ার
ভয় থাকে না।
কুকুরে কামড়ালে রসুনের খাওয়ার উপকারিতা
প্রতিদিন ৪থেকে ৫ ফোটা রসুনের সাথে খেলে উপকার হয়।বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসার প্রয়োজন আছে।রসুনে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিসেপ্টিক উপাদান, বিশেষ
করে( Allicin )সাধারণ
ক্ষত বা ঘায়ে এটি জীবাণু প্রতিরোধে সাহায্য করে। রসুন
ছোটখাটো ঘা বা কাটাছেঁড়ায় জীবাণু
ধ্বংসে সাহায্য করে, ফোঁড়া বা পুরনো সংক্রমণে উপকারী হতে পারে।
তবে মনে রাখবেন:
কুকুরে কামড় একটি ভিন্ন ও বিপজ্জনক বিষয়, কারণ এতে
র্যাবিস ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে,
যা মস্তিষ্কে সংক্রমণ ঘটিয়ে মৃত্যুর কারণ হয়।
এই ভাইরাসে
রসুন কাজ করে না কারণ এটি
ভাইরাসনাশক নয়।
নগ্ন শিশুর জন্য রসুনের উপকারিতা
রসুনে থাকা অ্যালিসিন (Allicin) ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিরোধী। শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে।অনেক সময় শিশু ঠান্ডা, কাশি বা সর্দিতে আক্রান্ত হলে রসুন সেদ্ধ করা তেল হালকা গরম করে গায়ে মালিশ করা হয়। এটি ঠান্ডা কমাতে সাহায্য করতে পারে।বড় শিশুদের (৬ মাসের পর থেকে ধীরে ধীরে খাবার শুরু করলে) অল্প রসুন খাবারে ব্যবহার করলে হজমে সহায়তা করতে পারে।
রসুনে প্রাকৃতিক কীটনাশক গুণ আছে, যা শিশুদের পেটের কৃমি দূর করতে সাহায্য করতে পারে (যদিও এ বিষয়ে ডাক্তারি পরামর্শ জরুরি)। শরীরের কোন রোগ নেই। অনেক ভালো ভালো খাবার খাচ্ছে কিন্তু স্বাস্থ্যের পরিবর্তন
হচ্ছে না এরকম অবস্থাযয় আধ কোয়া রসুন বেটে টাটকা ঘোলের সাথে খেতে হবে প্রতিদিন
একবার করে।এটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে এবং ছোটখাটো সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
⚠️ সতর্কতা
নবজাতক বা ৬ মাসের কম বয়সী শিশুকে কখনো সরাসরি রসুন খাওয়ানো উচিত নয়।মায়ের দুধপানকারী শিশু রসুন সরাসরি না খেয়ে মায়ের দুধের মাধ্যমেই উপকার পেতে পারে, যদি মা খাবারে রসুন খান।শিশুর শরীরে তেল বা ভেষজ কিছু লাগানোর আগে অবশ্যই শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
এমফাই সিসা রসুনের উপকারিতা
এক ধরনের হাঁপানি রোগ যাতে রোগীর নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। এ অবস্থায় ৪ থেকে ৫
ফোটা রসুনের রস জ্বাল দিয়ে ঠান্ডা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে রোজ একবার করে
খেলে উপকার হবে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুকনো ধর্মনির স্থিরতা কমে যাওয়ার জন্য রক্তের চাপ বা
পেশার বৃদ্ধি পায়, এ অবস্থা রোজ একোয়া করে রসুন যে কোন খাবারের সঙ্গে চিবিয়ে
খেলে উপকার পাওয়া যায।
রক্তচাপ ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে রসুনের উপকারিতা
দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা রসুন (Garlic) প্রাচীনকাল থেকেই ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে থাকা
সালফারযুক্ত যৌগ, বিশেষ করে
অ্যালিসিন (Allicin), শরীরের নানা
গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।রসুন প্রাকৃতিকভাবে রক্তনালীগুলোকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে, যা রক্তচাপ কমানোর একটি কার্যকর পদ্ধতি।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত রসুন গ্রহণ উচ্চ রক্তচাপ
(Hypertension) নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।রসুনে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
উপাদান শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমাতে সহায়তা করে, অথচ ভালো কোলেস্টেরল
(HDL) বজায় রাখে। এতে ধমনীতে চর্বি জমে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।রসুন প্রাকৃতিকভাবে রক্ত পাতলা রাখে, যার ফলে রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি কমে।
এতে
করে হার্টে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক থাকে এবং স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা
হ্রাস পায়। রসুনে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের ফ্রি
র্যাডিকেলের ক্ষতিকর প্রভাব রোধ করে। এ ছাড়া এটি প্রদাহ কমায়, যা হৃদরোগ
প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ধমনীর স্থিতিস্থাপকতা কমে
যায়, যেটা হৃদরোগের একটি কারণ। রসুন ধমনীর স্থিতিস্থাপকতা রক্ষা করে, ফলে
হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকে।
শুক্র তরল্যে হলে রসুনের উপকারিতা
দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা এক কাপ গরম দুধের সাথে দুই প্রশন বাটা খেলে শুক্রতাড়লো দূর হয় অস্থির বলবারে
অস্থির ক্ষয় বন্ধ হয় অস্থির বলব রে অস্থির ক্ষয় বন্ধ হয়। শুক্র তরলের ঘনত্ব
ও গুণমান পুরুষের প্রজনন স্বাস্থ্য ও উর্বরতার (fertility) জন্য অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। শুক্র তরল অত্যন্ত পাতলা হলে তা শুক্রাণুর গতি ও স্থায়িত্বে
প্রভাব ফেলে, ফলে সন্তান ধারণে জটিলতা দেখা দিতে পারে। এই ক্ষেত্রে
রসুন একটি প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে
কার্যকর হতে পারে।
রসুনে থাকা সালফার যৌগ টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে, যা পুরুষের যৌন
শক্তি ও শুক্রাণু উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রসুন
রক্তনালীগুলোকে প্রসারিত করে এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে। পুরুষাঙ্গে রক্ত প্রবাহ
ভালো হলে শুক্রাণু উৎপাদন ও পরিবহন কার্যক্রম শক্তিশালী হয়, ফলে শুক্র তরল উন্নত
হতে পারে।রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন ও সেলেনিয়াম, যেগুলো শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিয়ে শুক্রাণুর গুণগত মান বাড়াতে সাহায্য করে এবং শুক্র তরল ঘন হতে সহায়তা করে।
শেষ কথাঃ
দৈনন্দিন জিবনে রসুন খাবার নিয়ম ও উপকারিতা রসুন একটি প্রাকৃতিক ওষুধের মতো, যা সঠিকভাবে ও পরিমিত মাত্রায় খেলে হৃদরোগ,
ডায়াবেটিস, হজমের সমস্যা ও সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। প্রতিদিন ১-২ কোয়া
কাঁচা রসুন খালি পেটে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তবে অতিরিক্ত
খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো। তাই নিয়ম মেনে রসুন খান, সুস্থ থাকুন।
জ্যাম ফ্লোরা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url