Subscribe Us

header ads

গেমস সম্পর্কে ভালো দিক ও খারাপ দিক ?

গেমস সম্পর্কে ভালো দিক ও খারাপ দিক


আমার জানি গেমস  কিছু কম বেশি সবার পছন্দ কিন্তু এর ভাল দিক আছে   এবং  খারাপ দিক আছে ।

  ভাল দিক খারাপ দিক  নিচে দু’দিকই সংখিপ্ত আঁকারে তুলে ধরা হল ঃ 



🍁ভালো দিকগুলোঃ                                            


               

✅মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধিঃ গেম খেলার সময় মনোযোগ, সমস্যা সমাধান, কৌশল তৈরি এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বাড়ে।

✅হাত-চোখের সমন্বয় উন্নত হয়ঃ ফার্স্ট পার্সন শ্যুটার বা অ্যাকশন গেমগুলো খেললে চোখ ও হাতের সমন্বয় বাড়ে।

✅টিমওয়ার্ক ও যোগাযোগ দক্ষতাঃ মাল্টিপ্লেয়ার গেমে দলবদ্ধভাবে খেললে সহযোগিতা ও যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ে।

✅শিক্ষামূলক গেমঃ কিছু গেম আছে যেগুলো গণিত, ভাষা, ইতিহাস বা বিজ্ঞান শেখাতে সহায়তা করে।

✅চাপ মুক্তিঃ অনেক মানুষ ভিডিও গেম খেলে মানসিক চাপ বা হতাশা কমানোর উপায় হিসেবে ব্যবহার করে।

✅বন্ধুত্ব ও সামাজিকতাঃ অনলাইন মাল্টিপ্লেয়ার গেমে খেলোয়াড়রা একসাথে কাজ করতে শেখে, বন্ধুত্ব তৈরি হয়।




🍁ক্ষতিকারক দিকগুলোঃ                                          


✅অতিরিক্ত সময় নষ্টঃ অতিরিক্ত গেম খেলা সময়ের অপচয় ঘটায় এবং দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত করতে পারে।

✅নেশাগ্রস্ত হওয়াঃ অনেকেই গেমে আসক্ত হয়ে পড়ে, যা ব্যক্তিগত, শিক্ষাজনিত ও সামাজিক জীবনে ক্ষতি করতে পারে।

✅শারীরিক ক্ষতিঃ  দীর্ঘ সময় বসে বসে খেলা হলে চোখের সমস্যা, ঘাড়-পিঠ ব্যথা বা স্থূলতা হতে পারে।

✅সহিংসতা বৃদ্ধিঃ কিছু গেমে অতিরিক্ত সহিংসতা থাকলে তা শিশুর আচরণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

✅সামাজিক বিচ্ছিন্নতাঃ গেমে অতিমাত্রায় জড়িয়ে পড়লে পরিবার, বন্ধু বা সমাজ থেকে দূরত্ব তৈরি হতে পারে।

✅আচরণগত সমস্যাঃসহিংস গেম খেললে শিশু-কিশোরদের আচরণে প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন রাগ বাড়তে পারে।


✔গেমস খেলা ক্ষতিকর না, যদি সেটা নিয়ন্ত্রিত ও সময়মতো করা হয়। শরীল মন দুটই ভাল থাকে  ভালোভাবে সময় নির্ধারণ করে খেলা হলে গেমস হতে পারে শেখার ও বিনোদনের একটি ভালো মাধ্যম।



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ