চোখের নিচের কালো দাগ দূর করা ঘরোয়া উপাই
চোখের নিচের কালো দাগ দূর করা ঘরোয়া উপাই মানুষের চোখ তার সৌন্দর্যের অন্যতম প্রধান অংশ। কিন্তু আজকের ব্যস্ত জীবনে ঘুমের অভাব, মানসিক চাপ, খাদ্যাভ্যাসের গড়মিল, এবং অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইমের ফলে অনেকেই চোখের নিচে কালো দাগের সমস্যায় ভুগে থাকেন।
এই দাগ কেবল মুখের সৌন্দর্য হ্রাস করে না। বরং ক্লান্ত ও অসুস্থ চেহারার ছাপও ফেলে। অনেকেই এই সমস্যার সমাধানে বাজারের দামি প্রসাধনী ব্যবহার করেন, যা সবসময় কার্যকর বা নিরাপদ নাও হতে পারে। তাই প্রাকৃতিক উপায় বা ঘরোয়া প্রতিকার অনেক বেশি নিরাপদ, সাশ্রয়ী এবং কার্যকর।
পেজ সূচি পত্রঃ চোখের নিচের কালো দাগ দূর করা ঘরোয়া উপাই
- চোখের নিচের কালো দাগ দূর করা ঘরোয়া উপাই
- ঠাণ্ডা চামচ কীভাবে চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
- টমেটোর রস ও লেবুর রস কীভাবে চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
- মধু ও অলিভ অয়েল চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
- হলুদ গুঁড়ো ও দুধ চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
- আঙুরের রস চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
- শসার টুকরো চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
- নারকেল তেল বা বাদাম তেল চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
- গ্রীন টি ব্যাগ (Green Ti) চোখের নিচের কালো দাগ দূর
করে
- শেষ কথাঃঠাণ্ডা চামচ কীভাবে চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
ঠাণ্ডা চামচ কীভাবে চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
আরও পড়ুনঃ গরমে ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য ৫টি ঘরোয়া উপায়
এবং ঠাণ্ডা স্পর্শ ত্বকের পোরগুলো টাইট করে এবং চোখের নিচের নরম ত্বককে সাময়িকভাবে টানটান করে দেয়, ফলে কালচে ভাব হালকা দেখায়। ব্যবহার পদ্ধতিঃ ২টি স্টিলের চামচ ফ্রিজে ২৫–৩০ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা করুন।চোখ বন্ধ করে প্রতিটি চোখের নিচে একটি করে চামচ রাখুন। চামচ ৫–১০ মিনিট চোখের নিচে রাখুন যতক্ষণ না তা আবার স্বাভাবিক গরম হয়ে আসে।চাইলে এভাবে দিনে ১–২ বার করতে পারেন, বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে উঠে।
ব্যবহারের নিয়ম: চামচের পেছনের (বসার দিকের) অংশটি চোখের নিচে রাখুন। ঠাণ্ডা অনুভব করতে অস্বস্তি হলে ১–২ মিনিট বিরতি দিয়ে আবার করুন।ভালো ফলের জন্য ঘুমের আগে ও সকালে প্রয়োগ করুন।
টমেটোর রস ও লেবুর রস কীভাবে চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
লেবুর রসে রয়েছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান যা ত্বকের রঙ হালকা করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকে জমে থাকা মেলানিন বা কালচে রঞ্জক পদার্থ হ্রাস করে। এবংটমেটোতে থাকে লাইকোপিন নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এটি ত্বকের অন্ধকার ভাব কমিয়ে চোখের নিচের দাগ হালকা করে।
এই দুই উপাদান একসাথে ব্যবহারে চোখের নিচের ত্বকের রঙ সারা মুখের রঙের সাথে মিশে যায় এবং দাগ কম চোখে পড়ে।এই মিশ্রণটি চোখের নিচের ত্বকের অতিরিক্ত তেল, মৃত কোষ এবং দূষণ দূর করে, ফলে ত্বক সজীব দেখায়।টমেটোর রস ও লেবুর রস একসাথে ব্যবহার করলে চোখের নিচের কালো দাগ হালকা হয় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
ব্যবহারের নিয়ম:
⚠ সতর্কতা:
১) লেবুর রস কিছুটা ঝাঁঝালো, তাই প্রথমে ত্বকে চেক করুন।
২) চোখে যেন কোনও অবস্থাতেই রস না ঢোকে। চোখে গেলে জ্বালাপোড়া হতে পারে।
৩) সপ্তাহে ২-৩ দিনের বেশি ব্যবহার করবেন না।
৪) সবচেয়ে ভালো ফলের জন্য রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করুন।
মধু ও অলিভ অয়েল চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
চোখের নিচের কালো দাগ অনেক সময় ক্লান্তি, ঘুমের অভাব, মানসিক চাপ বা বয়সজনিত কারণে দেখা দেয়। তবে প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরেই এটি দূর করা সম্ভব। মধু প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে। এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং কালো দাগ হালকা করে।
চোখের নিচের কালো দাগ দূর করা ঘরোয়া উপাই অলিভ অয়েল (Olive Oil) একটি প্রাকৃতিক উপাদান, যা চোখের নিচের কালো দাগ (dark circles) দূর করতে অত্যন্ত কার্যকর। এতে আছে ভিটামিন E, ভিটামিন K ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বককে পুষ্টি জোগায়, হাইড্রেট রাখে এবং কালোভাব কমায়।
ব্যবহারের নিয়ম:
১) ১ চা চামচ খাঁটি মধু
২) ১ চা চামচ অলিভ অয়েল
একটি ছোট পাত্রে মধু ও অলিভ অয়েল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে পরিষ্কার মুখে, আঙুলের সাহায্যে মিশ্রণটি খুব ধীরে চোখের নিচে ম্যাসাজ করুন। ১-২ মিনিট হালকা করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করুন। এরপর রেখে দিন সারারাত।সকালে উঠে হালকা গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন রাতে ২-৩ সপ্তাহ নিয়মিত ব্যবহারে ভালো ফল মিলবে। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে আরও বেশি সময় লাগতে পারে।
⚠ সতর্কতা:
১) যদি ত্বকে এলার্জি থাকে, তাহলে আগে হাতে একটু পরীক্ষা করে নিন।
২) চোখের
ভেতরে যাতে না ঢোকে, সে বিষয়ে খেয়াল রাখুন।
৩) ঘুম ও খাদ্যাভ্যাস ঠিক রাখা
জরুরি।
হলুদ গুঁড়ো ও দুধ চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
চোখের নিচের কালো দাগ সাধারণত ক্লান্তি, ঘুমের অভাব, ত্বকের শুষ্কতা বা রক্ত চলাচলের সমস্যা থেকে হয়। হলুদ গুঁড়ো ও দুধ একসঙ্গে ব্যবহার করলে চোখের নিচের কালো দাগ কমাতে সাহায্য করে।কারন গুলো হল হলুদে থাকা 'কুরকুমিন' নামক উপাদান ত্বকের প্রদাহ কমায় ও রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। এটি ত্বককে সজীব করে এবং কালো দাগ ধীরে ধীরে হালকা করে।
দুধের প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজিং থাকাই দুধে থাকা ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বকের মৃত কোষ সরিয়ে নতুন ত্বক গঠন করে। এছাড়া দুধ ত্বককে নরম ও মসৃণ করে, যার ফলে কালো দাগ কম চোখে পড়ে।মিশ্রণের হিসেবে হলুদ ও দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে চোখের নিচে লাগালে ত্বক পুষ্ট হয়, হালকা হয় এবং রক্ত চলাচল ভালো হওয়ায় কালো দাগ কমে যায়।
ব্যবহারের নিয়ম:
⚠ সতর্কতা:
যাদের হলুদ বা দুধে এলার্জি থাকতে পারে তারা প্রথমে হাতের ত্বকে ছোট একটি জায়গায় লাগিয়ে ২০- ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। কোনো লালচে ভাব, জ্বালা বা খুসখুসি দেখা দিলে ব্যবহার করবেন না। চোখের ক্ষেত্রে পেস্ট চোখে না পড়ার জন্য সাবধানে লাগাতে হবে। চোখে পেস্ট ঢোকালে জ্বালা, লাল ভাব বা সংক্রমণ হতে পারে।যাদের ত্বক খুব সংবেদনশীল, তাদের জন্য প্রথমে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো। অতিরিক্ত ব্যাবহার না করাই ভাল ।
আঙুরের রস চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
চোখের নিচের কালো দাগ দূর করা ঘরোয়া উপাই আঙুর একটি পুষ্টিকর ফল যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বিশেষ করে এর রস চোখের নিচের কালো দাগ হালকা করতে সাহায্য করতে পারে। আঙুরে থাকে রেসভেরাট্রল ও ফ্ল্যাভোনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বকের কোষগুলোকে মুক্ত র্যাডিকেল (free radicals) এর ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এই উপাদানগুলো ত্বকের পুনরুজ্জীবন ঘটাতে সাহায্য করে।
ফলে চোখের নিচের কালো দাগ ধীরে ধীরে হালকা হয়ে যায়। ভিটামিন সি ও ত্বক উজ্জ্বলতা আঙুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা রক্ষা করে এবং চোখের নিচের ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। ফলে ডার্ক সার্কেল কমে আসে।আঙুরের রসে প্রাকৃতিক ঠান্ডা ভাব আছে, যা চোখের নিচে থাকা ফোলাভাব (puffiness) কমাতে সহায়তা করে।
ব্যবহারের নিয়ম:
⚠ সতর্কতা:
ব্যবহারের আগে ছোট জায়গায় টেস্ট করে দেখুন, কোনো অ্যালার্জি বা জ্বালাপোড়া হয় কি না। হলে চিকিৎসকের পরামশ নিন।
শসার টুকরো চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
শসার টুকরো চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে সহায়ক হতে পারে। শসা প্রাকৃতিকভাবেই ঠান্ডা প্রকৃতির। চোখের নিচে শসার ঠান্ডা টুকরো রাখলে রক্তনালী সংকুচিত হয়। এর ফলে চোখের নিচে জমে থাকা অতিরিক্ত রক্ত ও ফোলা ভাব কমে যায়। এতে কালচে ছাপ কিছুটা হালকা দেখায়।শসাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন C - ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে।
ক্যাফেইক অ্যাসিড - ত্বকের ফোলাভাব ও কালচে ভাব কমায়, সিলিকা ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট - ত্বককে ময়েশ্চারাইজ ও পুনরুজ্জীবিত করে,শসার ৯০% এরও বেশি পানি থাকে। ফলে এটি ত্বকে আর্দ্রতা যোগায় এবং শুকনো, ক্লান্ত ত্বক সতেজ রাখে -যা চোখের নিচের কালো দাগ হালকা করতে সাহায্য করে।দীর্ঘ সময় স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকলে বা ঘুমের অভাবে চোখ ক্লান্ত হয়ে পড়ে – তখন চোখের নিচে দাগ পড়ে। শসা চোখের উপরে রাখলে সেই ক্লান্তি কমে এবং ত্বক সতেজ লাগে।
ব্যবহারের নিয়ম:
১) শসাকে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করুন।
২) পাতলা গোল করে কেটে ২ টুকরো চোখের উপর রাখুন।
৩) ২৫-৩০ মিনিট রাখুন এবং তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৪) এটা দিনে ১-২ বার ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
গ্রীন টি ব্যাগ (Green Ti) চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
চোখের নিচের কালো দাগ দূর করা ঘরোয়া উপাই গ্রীন টি ব্যাগ চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে প্রাকৃতিকভাবে সাহায্য করতে পারে।এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ট্যানিন এবং ক্যাফেইন রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে, ফোলাভাব কমাতে এবং ত্বককে সতেজ রাখতে সাহায্য করে। চোখের নিচের কালো দাগ আমাদের চেহারাকে ক্লান্ত ও বিবর্ণ করে তোলে। ঘুমের অভাব, মানসিক চাপ, বয়স।
ডিহাইড্রেশন কিংবা অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম সব কিছুই এর কারণ হতে পারে। তবে প্রাকৃতিক উপায়ে গ্রীন টি ব্যাগ ব্যবহার করে এই সমস্যা অনেকাংশে কমানো যায়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-যা ত্বকের কোষকে পুনর্জীবিত করে। ট্যানিন ,ফোলাভাব কমায় ও রক্তনালী সংকুচিত করে।ক্যাফেইন- রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং চোখের নিচের কালো ভাব হালকা করে।
ব্যবহারের নিয়ম:
১) ২টি গ্রীন টি ব্যাগ একটি কাপ গরম পানিতে ৫-১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন।
২)
এরপর টি ব্যাগগুলো বের করে ঠান্ডা হতে দিন।
৩) ঠান্ডা করার জন্য ফ্রিজে
২০-৩০ মিনিট রাখুন।
৪) ঠান্ডা টি ব্যাগ দুটি চোখের উপরে বা চোখের নিচে রেখে
দিন ১৫-২০ মিনিট।
৫) এরপর চোখ ধুয়ে ফেলুন ঠান্ডা পানি দিয়ে।
সপ্তাহে ৩-৪ দিন ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়।
নারকেল তেল বা বাদাম তেল চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে
চোখের নিচের কালো দাগ দূর করা ঘরোয়া উপাই চোখের নিচের কালো দাগ (ডার্ক সার্কেল) আমাদের মুখের সৌন্দর্য কমিয়ে দেয় এবং ক্লান্ত বা অসুস্থ দেখায়।ঘুমের অভাব, মানসিক চাপ, বয়স, পানির ঘাটতি বা জেনেটিক কারণেও এই দাগ দেখা দিতে পারে।তবে প্রাকৃতিক কিছু উপায়ে এই সমস্যা কমানো সম্ভব। নারকেল তেল ও বাদাম তেল এই দাগ দূর করতে খুবই কার্যকর।
নারকেল তেলে আছে ভিটামিন E ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা ত্বকের কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে।ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে, ফলে শুষ্কতা কমে যায় ও দাগ হালকা হয়।প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান, যা ফোলাভাব বা ইনফ্ল্যামেশন কমায়। বাদাম তেল:এতে রয়েছে ভিটামিন E ও K, যা ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।ত্বকের রঙ হালকা করে ও দাগ কমায়।ত্বককে মসৃণ ও কোমল রাখে।
নারকেল ব্যবহারের নিয়ম:
৪) প্রতিদিন ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়।
বাদাম ব্যবহারের নিয়ম:
⚠ সতর্কতা:
৩) গর্ভবতী নারী বা সংবেদনশীল ত্বকের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।
বিশেষ উপাই পর্যাপ্ত পানি পান ও ঘুম:
পানি: প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
ঘুম: প্রতিরাতে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।
চিকিৎসা প্রয়োজন কখন:
যদি অনেক চেষ্টা করেও কালো দাগ না কমে।
চোখের নিচে ফুলে যাওয়া বা ব্যথা অনুভব হয়।
শেষ কথাঃ
চোখের নিচের কালো দাগ দূর করা ঘরোয়া উপাই চোখের নিচের কালো দাগ শুধু বাইরের সৌন্দর্য নয়, বরং ভেতরের ক্লান্তি, অনিয়মিত জীবনযাপন আর অযত্নের একটি নিঃশব্দ চিহ্ন। তাই যত্ন নিন নিজের-ভেতর ও বাইরের। ঘরোয়া উপায়গুলো নিয়মিত মেনে চললে আপনি শুধু দাগই মুছবেন না, বরং নিজের প্রতি ভালোবাসাও বাড়বে।মনে রাখবেন, প্রকৃত সৌন্দর্য আসে সচেতনতা ও নিজেকে সময় দেওয়ার মধ্য দিয়ে।
জ্যাম ফ্লোরা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url